প্রতিষ্ঠান পরিচালকদের বাণী
প্রফেসর মোঃ জসিম উদ্দিন
অধ্যক্ষ
শিক্ষা হলো মানব জীবনের আলোকবর্তিকা, যা মানুষকে অজ্ঞতার অন্ধকার থেকে মুক্তি দিয়ে সত্য, ন্যায় ও নৈতিকতার পথে পরিচালিত করে। ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে শের-এ-বাংলা সরকারি (ডিগ্রি) মহাবিদ্যালয় উত্তরবঙ্গের মানুষকে উচ্চশিক্ষার আলো ছড়িয়ে দেওয়ার অগ্রদূত হিসেবে কাজ করে আসছে। মহান নেতার নামে প্রতিষ্ঠিত এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তাঁর মানবপ্রেম, ন্যায়নিষ্ঠা ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার প্রতিচ্ছবি বহন করছে।
আমাদের লক্ষ্য শুধু পাঠ্যপুস্তকের জ্ঞান প্রদান নয়, বরং শিক্ষার্থীদের সৎ, যোগ্য, দক্ষ ও নৈতিকতায় পরিপূর্ণ নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা। আধুনিক শিক্ষা, বিজ্ঞানমনস্কতা ও সাংস্কৃতিক চেতনার সমন্বয়ে আমরা এমন একটি প্রজন্ম গড়তে চাই, যারা দেশের উন্নয়ন ও সমাজের কল্যাণে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে।
আমি শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি আহ্বান জানাই—আসুন আমরা সবাই মিলে এই প্রতিষ্ঠানের মানোন্নয়নে একযোগে কাজ করি, যাতে শের-এ-বাংলা সরকারি (ডিগ্রি) মহাবিদ্যালয় আগামী দিনগুলোতেও উত্তরবঙ্গের শিক্ষার অগ্রযাত্রায় উজ্জ্বল ভূমিকা রাখে।
অধ্যক্ষ
শের-এ-বাংলা সরকারি (ডিগ্রি) মহাবিদ্যালয়
রাণীনগর,নওগাঁ।
উপাধ্যক্ষ
উপাধ্যক্ষ
শ্রদ্ধেয় পাঠকবৃন্দ,
সকলকে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই।আমাদের কলেজের বাৎসরিক প্রকাশনা সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টার এক অনন্য প্রতিফলন। এই কলেজের একজন উপাধ্যক্ষ হিসেবে আমি গর্ববোধ করি যে, আমাদের শিক্ষার্থীরা জ্ঞানার্জনের পাশাপাশি নৈতিকতা, শৃঙ্খলা ও সংস্কৃতিচর্চার দিক থেকেও এগিয়ে যাচ্ছে।
আমাদের প্রিয় শিক্ষকগণ আন্তরিকতা ও নিষ্ঠার সঙ্গে শিক্ষাদানে নিয়োজিত। একইসঙ্গে, অভিভাবকদের আন্তরিক সহযোগিতা এবং শিক্ষার্থীদের নিষ্ঠাবান প্রয়াস আমাদের অগ্রযাত্রাকে ত্বরান্বিত করছে।
এই স্মরণিকায় শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল লেখনী, শিল্পকর্ম এবং চিন্তাভাবনার প্রতিফলন পাওয়া যাবে। আমি সকল শিক্ষার্থীকে অনুপ্রাণিত করতে চাই, যেন তারা ভবিষ্যতেও নিজ নিজ প্রতিভা বিকাশের মাধ্যমে দেশ ও জাতির কল্যাণে অবদান রাখতে পারে।
সবাইকে জানাই শুভকামনা ও ধন্যবাদ।